Saturday, March 5, 2016

টাকা ইনকামের জন্য মানসম্মত একটা সাইট! টাকা পাবেন গ্যারান্টী সহকারে।

আসসালামু আলাইকুম। আপনারা সকলে কেমন আছেন??? আশা করি আল্লাহর রহমতে ভালই আছেন। টিউনটি পড়ার শুরুতে টাইটেলটা নিশ্চয় দেখেছেন, তো এবার সরাসরি টিউনে চলে যাই।
বর্তমানে অনলাইন জগতটা একটা বানিজ্য কেন্দ্রেয় ন্যায় হয়ে গিয়েছে। আজকের দিনে সকলে অনলাইনে আসে ব্যাবসা করতে। হয়ত সে এই টাকা দিয়ে ধনী হতে পারবে না, তবে হাতখরচ চালানোর জন্য অনলাইন জগতটাই শ্রেয়।
বর্তমানে অনেক ওয়েবমাস্টার আছেন যারা তাদের নিজস্ব সাইট পরিচালনা করেন, কিন্তু ইনকামের কথা উঠলেই তাদের অভিযোগ এটাই যে কোন এড নেটওয়ার্ক মানসম্মত নয়। ঐসকল এড নেটওয়ার্কের নানা ধরনের দোষ আছে তবে সবচেয়ে বেশি যেটা ভাওতাবাজি তা হল, পেমেন্ট না দেওয়া।
আজকে আপনাদেরকে এমন একটি এড নেটওয়ার্কের সাথে পরিচয় করিয়ে দেব, যে সাইট আসলেই পেমেন্ট দেয়।
সাইট নামঃ http://paywapbd.com
সাইটটির বৈশিষ্টঃ
১) মাত্র ৭০ ক্লিকে ১ ডলার দেয়।
২) ৩০০ পপআপ ইমপ্রেশনে ১ ডলার দেয়।
৩) পেমেন্ট পাবেনঃ পেপাল, পাইজা, বিকাশ, ও মোবাইল রিচার্জ।
রেজিষ্ট্রেশন করতে এই লিংকে ক্লিক করুন
এই সাইটের এড ব্যবহার করে আপনি শতভাগ পেমেন্ট পাবেন। নিচে কিছু স্কিনশর্ট।
আমার ব্যালেন্সে ১১.৭৮ ডলার ছিল, আমি পেআউট করেছিলাম।


আর পেমেন্ট পেয়েছিলাম, ঠিক তিন ঘন্টা পরেই।

আর আমার পূর্ববর্তী পেমেন্ট প্রুফ হিস্টোরি হলোঃ

আমার উপরে ভরসা রাখতে পারেন। যদি পেমেন্ট না পান তখন আমারে দায়ী করবেন। অনলাইনে হয়তো অনেকবার ঠকেছেন, এবার নাহয় একটু বিশ্বাস নিয়েই চেষ্টা করে দেখুন।
Read more »

চার গুন ফ্রী রিচার্জ করুন আপনার মোবাইলে, শুধুমাত্র app এর মাধ্যমে-with proof

আছসালামু আলাইকুম,
কেমন আছেন সবাই?।আশাকরি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছেন।আমিও ভালো আছি।আমি আজ আপনাদের মাঝে নিয়ে এসেছি 2টি দরকারি ও দারুন ফ্রী রিচার্জ করার অ্যাপ। বাংলাদেশে ছিলোনা এমন অ্যাপ এখন বাংলাদেশে এই প্রথম অ্যাপ ২টি ডাউনলোড করলেই বুঝতে পারবেন তার পরও ছবি দিয়ে দিলাম আপনাদের সুবিধার জন্য। নিচের লিংক থেকে
ডাউনলোড করে ইনষ্টল করে নিন
এর পর রেজিস্টেশন করে নিন
অবশ্যই এই লিংক থেকে ডাউনলোড করবেন
নয়লে সব সবিধা পাবেননা,
নিচে পেমেন্ট প্রুভ দিলাম
নিচে আরেকটি apps দিলাম
এই দুই টিই মোবাইলে সেটআপ দিয়ে রাখুন
ডাউনলোড করে ইনষ্টল করে নিন
এর পর রেজিস্টেশন করে নিন
সবাই ভালো থাকবেন আর যদি এই টিউনটি আপনাদের উপকারে আসে তাহলে ফেসবুকে সেয়ার করতে ভুলবেন না
এই দুই টিই মোবাইলে সেটআপ দিয়ে রাখুন
এইবার দেখুন খেলা কেমনে রিচার্জ হয়
সবাই ভালো থাকবেন আর যদি এই টিউনটি আপনাদের উপকারে আসে তাহলে ফেসবুকে সেয়ার করতে ভুলবেন নাসবাই ভালো থাকবেন আর যদি এই টিউনটি আপনাদের উপকারে আসে তাহলে ফেসবুকে সেয়ার করতে ভুলবেন নাসবাই ভালো থাকবেন আর যদি এই টিউনটি আপনাদের উপকারে আসে তাহলে ফেসবুকে সেয়ার করতে ভুলবেন নাসবাই ভালো থাকবেন আর যদি এই টিউনটি আপনাদের উপকারে আসে তাহলে ফেসবুকে সেয়ার করতে ভুলবেন নাসবাই ভালো থাকবেন আর যদি এই টিউনটি আপনাদের উপকারে আসে তাহলে ফেসবুকে সেয়ার করতে ভুলবেন নাসবাই ভালো থাকবেন আর যদি এই টিউনটি আপনাদের উপকারে আসে তাহলে ফেসবুকে সেয়ার করতে ভুলবেন নাসবাই ভালো থাকবেন আর যদি এই টিউনটি আপনাদের উপকারে আসে তাহলে ফেসবুকে সেয়ার করতে ভুলবেন নাসবাই ভালো থাকবেন আর যদি এই টিউনটি আপনাদের উপকারে আসে তাহলে ফেসবুকে সেয়ার করতে ভুলবেন নাসবাই ভালো থাকবেন আর যদি
proof:
Read more »

ফেসবুক সিকুরিটি vulnerabilities হ্যাক হতে পারে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট জেনে নিন এর থেকে secured থাকার way

আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন সবাই?আসা করি ভাল আসেন সবাই। অনেক দিন ধরে টেকটিউনস এর সাথে আসি কিন্তু এসএসসি পরীক্ষাথী হউয়াই গত দুই বছর কোন টিউন উপহার দিতে পারি নাই। কিন্তু এখন থেকে আসা করি আপনাদের নিয়মিত টিউন দিতে পারব।

আজ আলোচনা করব ফেসবুক এর একটি vulnerabilitie নিয়ে যেটার জন্য আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হতে পারে এবং এর থেকে নিরাপদ থাকার উপায়।
ফেসবুক সরবদাই তাদের ইউজারদের সিকুরিটি নিয়ে ব্যাপক কাজ করে। কিন্তু তবুও কিছু সিকুরিটি প্রব্লেম দেখা যাই। সম্প্রিতি তেমনি একটি vulnerabilitie খুজে পাওয়া গেসে ফেসবুক অ্যাপ টোকেন অ্যাক্সেস পয়েন্টে।
আমরা অনেকেয় ফেসবুক ফান অ্যাপ ব্যবহার করি। সুদু  ফান অ্যাপ এ নয় বিভিন্ন গেম এও এই অ্যাপ অ্যাক্সেস টোকেন ব্যাবহৃত হয়। যখন ব্যবহারকারী এটি অনুমোদন করেন তখন অই অ্যাপকে ফেসবুক থেকে অস্থায়ী এবং সুরক্ষিত প্রবেশাধিকার প্রদান করে দেওয়া হয় যাতে ওই অ্যাপ আপনার তথ্য ব্যবহার করতে পারে।
 













এই টোকেনে ভিতরে থাকে আপনার দেওয়া অনুমদিত তথ্য এবং এই তথ্য কতদিন মেয়াদ থাকবে। এমনকি এই টোকেন এর মাধ্যমে একজন হ্যাকার সহজেই আপনার password হাতিয়ে নিতে পারে। যখন কোন অ্যাপে  এই টোকেন অ্যাক্সেস আপ্প্রভ করবেন সাথে সাথে অই অ্যাপ আপনার কাসে যেসব তথ্য এবং permission চেয়েছে সেগুলা পেয়ে যাবে। উপরের ছবিতে দেখুন Hot Fun App নামে সাইটি আমার অ্যাকাউন্ট এর public profile info চেয়েসে। এখন ভাবুন  একজন হ্যাকার আপনার অ্যাকাউন্টে আপ্প্রভ করা একটি টোকেন এর তথ্য পেল বা সে নিজেই একটি টোকেন অ্যাক্সেস request পাঠাল যেটাতে আপনার কাসে আপনার প্রোফাইল এর password চেয়েসে আবার এমনও হতে পারে আপনি না জেনে যে টোকেন রিকুয়েস্ট আপ্প্রভ করলেন সেটার মধ্যে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট এর গোপনীয় তথ্য চেয়েছে এবং আপনি সেটা আপ্প্রভে করে দিলেন তাহলে সাথে সাথে হ্যাকার আপনার তথ্য পেয়ে গেল যেটা ব্যবহার করে আপনার বড় ক্ষতি করতে পারে।

এখন মজার বাপার হল এই যে আমরা যেসব ফেসবুক ফান অ্যাপ ব্যবহার করি এগুলা কিন্তু ফেসবুক বানায়নি।আর যদি এই app traffic  encrypted না হই তাহলে আপনি Man In Middle Attak এর শিকার হতে  পারেন এবং অ্যাটাকার আপনার সব ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করতে পারে  'টোকেন এক্সেস '  ব্যবহার করে। এভাবে Facebook app access point যথেষ্ট আপনার অ্যাকাউন্ট হ্যাক করতে।

ফেসবুক  সিকুরিটি টিম ফেসবুক সিকিউরিটি এই দুর্বলতার কথা স্বীকার করেছে যেটি আবিস্কার করেন Ahmed Elsobky নামে একজন Egypt penetration tester। ফেসবুক এই দুর্বলতা সম্পরকে বলেসে যে ফেসবুকএর Official app গুলতে এই টোকেন পূর্ব অনুমদিত। কিন্তু unofficial app এর ক্ষেত্রে ফেসবুক এটি সমাধান করতে পারবে না কারন এর সমাধান করতে হলে সকল unofficial app এর জন্য টোকেন রিকুয়েষ্ট বন্ধ করতে হবে যা বাস্তবিত করা কঠিন। কিন্তু কিছু দিক খেয়াল রেখে আমরা নিজেরাই নিজেদের seured করতে পারি।

  1. কোন অ্যাপ টোকেন অ্যাক্সেস আপ্প্রভে করার আগে সেটি আপনার কাসে কিসের permission চেয়েসে সেটা খেয়াল করে আপ্প্রভে করুন।
  2. সবসময় encrypted apps রিকুয়েস্ট আপ্প্রভে ক্রুন এবং URL এর আগে HTTPS Extension ব্যবহার করুন যাতে automated security পান।
  3. Facebook setting এ apps এ গিয়ে or এখানে গিয়ে যেসব অ্যাপ আপনি ব্যবহার করেন না সেগুলা রিমুভ করে দিন।
  4. সর্বোপরি পারলে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে লগিন আপ্প্রভাল ব্যবহার করুন। তাহলে আপনি হ্যাকারকেও এখানে বুড়ো আঙ্গুল দেকিয়ে বলতে পারেন পারলে এইবার হ্যাক কর। 😎  😈  :mrgreen:
আজ এইটুকু। আবার দেখা হবে আগামি টিউনে।
কিছু বুজতে সমস্যা হলে অবশ্যয় বলবেন ।
Read more »

আপনার ছবিকে সাজিয়ে নিন প্রকৃতির রুপের সাথে।টিউনটি দেখুন ভাল লাগবে আশা করি

সুপ্রিয় প্রযুক্তি প্রেমী, কেমন আছেন সবাই?? আশা করি অনেক অনেক ভাল। আবার আসলাম নতুন টিউন নিয়ে আপনাদের মাঝে, এখন থেকে নতুন নতুন টিউন করবো কারন এখন আমি আগের তুলনায় অনেক ফ্রি আছি। তাই প্রতিবারের মত এবারও আপনাদের সামনে নিয়ে এসেছি একটি অ্যাপস্ যেটি দিয়ে আপনি আপনার ছবিকে প্রকৃতির সাজে সাজিয়ে নিতে পারবেন।আপনি কি আপনার ছবিকে প্রকৃতির ফ্রেমে বন্দি করতে চান? আপনার স্বরণীয় মুহুর্ত গুলোকে প্রকৃতির সুন্দর সুন্দর ফ্রেমে সাজিয়ে তুলুন।এই অসাধারণ অ্যাপস টিতে রয়েছে ফ্রি প্রাকৃতিক দৃশ্য সমৃদ্ধ ফটো ফ্রেম, ইফেক্ট এবং ছবিতে লেখার সুবিধা। আর হ্যা মনে করছেন ছবিটি দেখতে কেমন হবে। ভাবনার কোন কারণ নেই নিচের কিছু স্কীন শর্ট দেখে নিন।
7Krs6sk1Tb3FQ5SmrAjiRvr8-kAkN8awU5Vo6sr3e2w-ENvAq2rxvp0f5KVauV37MA=h900 BplyFUzVeQiAxDR-CB2Ht5gHsLBd6xct8Sd9UaJyX-KTNLpwSptFmfyGW1a-5PaWhIY=h310 M2BR0QWVoPTC0PYUQm7lL1ljOO1ysp-hmimRoSlL1mgvDpuuKWpBVRxQunEgLR-po0c=h900
তাহলে আর বেশি কথা বলবো না। এখনই নিচের ডাউনলোড লিংক থেকে নামিয়ে নিতে পারেন অনেক কাজের এই অ্যাপস টি। আর একটি কথা অ্যাপস্ টি 8 (আট) মেগাবাইট এর মত। কি একটু বেশি এমবি মনে হল। আসলে অনেক কিছুই পাবেন এই অ্যাপস্ টি তাই একটু বেশি মেগাবাইট। কারণ জিনিস যেটা ভাল তার মেগাবাইট তো একটু বেশি হবেই। আর কথা বাড়াবো না নিচের লিংকথেকে তাহলে নিনে নিন অ্যাপস্ টি-
ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন
Note- ডাউনলোডের জন্য ফোনের Uc ব্রাউজার ব্যবহার করুন।উপরের  লিংকে ক্লিক করে যে পেইজ ওপেন হবে সেখানে download বাটনের নিচে Download Using Our Secure Download Manager একটি লেখা আছে যার বামে একটি টিক চিহ্ন দেওয়া আছে।ঐ টিক চিহ্ন টি ক্লিক করে তুলে দিন এবং download বাটনে ক্লিক। একটি  পেইজ ওপেন হবে এবার download বাটনে পুনরায় ক্লিক করুন।যদি অন্যকোন পেইজে চলে গেলে সেই পেইজ টি কেটে দিয়ে পুনরায় download বাটনে ক্লিক করলে  করলে download শুরু হবে।
ভাল থাকবেন সবাই আবার দেখা হবে নতুন কোন টিউন এ। নিয়মিত আপডেট পেতে হলে এই সাইটের সাথেই থাকুন
একনজরে দেখে নিতে পারেন অ্যাপস্ টির ইংলিশ রিভিউ
Would you like your pictures to be appearing in the beautiful Nature frame? These fantasy frames are ideal for you to frame your memories and make them unforgettable. Using this app you can make photos more beautiful by decorating them with fantastic free nature photo frame,effects, text and stickers. ✿✿
How to Use:
☀ Select a photo from the gallery or take photos using camera.
☀ Multiple stylish nature photo frames for any picture.
☀ Apply multiple overlay effects to your images.
☀ Adjust position, size, angle of your photo by just finger gestures.
☀ Save your image to SD card.
☀ Share your creations via Facebook, Twitter, Flickr, email, and other social networks.
☀ Easy to use.
Read more »

লিপ ইয়ার রহস্য সাথে কিছু হারিয়ে যাওয়া সময়

প্রিয় টিউনাররা,
কেমন আছেন আপনারা সবাই? অনেক দিন পর আপনাদের জন্য লিখতে বসলাম। আজ আমার আলোচনার বিষয় লিপ ইয়ার নিয়ে। তো চলুন আমাদের আলোচনা শুরু করি।
আমার একটা বন্ধু ছিলো। কিন্তু সে খুবই অভাগা ছিল। সে কখনোই প্রতি বছর তার জন্মদিন পালন করতে পারতো না। কারন সে তার জন্ম তারিখই খুজে পেতো না ক্যালেন্ডারে। প্রতি চার বছর পর পর সে জন্ম তারিখ খুঁজে পেতো। এখন ২০১৬ সাল। সে এ বছর খুবই খুশি। কারণ এ বছর ক্যালেন্ডারে সে তার জন্ম তারিখ দেখতে পাচ্ছে। অর্থাৎ ফেব্রুয়ারির ২৯ তারিখে তার জন্মদিন। দীর্ঘ চার বছর পর সে কেক কাটবে।
আসলে ওর মত অনেকের জন্য অনেক সময় দুঃখ হয় যাদের জন্ম তারিখ ঠিক ফেব্রুয়ারির ২৯ তারিখ। কিন্তু মূল প্রশ্ন হচ্ছে কেন এই তিন বছর একটা করে দিন থাকে না আর ৪ নাম্বার বছরে একটা দিন উদয় হয়? ছোটকাল থেকেই আমরা জানি এক বছরে থাকে ৩৬৫টা দিন। এর কারণটাও আমরা জানি। তারপরও একবার বলে নিই। কারন ছোট্ট পৃথিবীটাকে বিশাল সূর্যের চারপাশে একবার ঘুরে আসতে সময় লাগে ৩৬৫ দিন। যেসব বছরে ৩৬৫ দিন থাকে সেসব বছরেই ফেব্রুয়ারি মাস ২৮ দিনের হয়। কিন্তু আবার কখনো কখনো, ঠিক চার বছর পর পর ফেব্রুয়ারি মাস হয় ২৯ দিনের এবং ৪ নাম্বার বছরের শেষে যোগ হয় আরো একটা দিন, মোট ৩৬৫+১=৩৬৬ দিন পায় বছরটা। আর এই ২০১৬ সালও ৩৬৬ দিনের বছর। এতবড় উদ্ভট কাহিনীটাকে ইংলিশে বলা হয় লিপ ইয়ার আর খাটি বাংলায় অধিবর্ষ।
এইতো মনে হয় বাংলা ক্যালেন্ডার গুলোতে সেদিনই লিপ ইয়ার যুক্ত হল। কিন্তু আসলে সেদিন নয়। ভাষা গবেষক ড.শহীদুল্লাহ ১৯৮৭ সালের দিকে একটা সিদ্ধান্ত দেন যে ইংরেজি সনের মতই বাংলা সনের বৈশাখ থেকে ভাদ্র পর্যন্ত মাসে ৩০ দিন আর আশ্বিন থেকে চৈত্র মাস পর্যন্ত ৩১ দিনের রাখবে। এতে করে ফাল্গুন মাসে একটা করে দিন বাড়বে। আর ফাল্গুন মাসটা এজন্য নির্বাচন করা হয়েছিলো কারন এটা এমন যে সেটা ঠিক ঘুরেফিরে ফেব্রুয়ারি মাসেতেই পড়ে। কিন্তু ইসলামিক ক্যালেন্ডারে লিপ ইয়ারের বিষয়টা তেমন ভাবে আসে না, কারন ইসলামিক ক্যালেন্ডার বানানো হয় চাঁদকে কেন্দ্র করে, সূর্যকে নয়।
চলুন এবার জানি ফেব্রুয়ারি কেন ৩০ দিনের হলো না।

Lets go to ইতিহাস:

খ্রীষ্টপূর্ব ৪৬ সালের দিকে রোমান সম্রাট জুলিয়াস সিজার আর তার পার্সোনাল সেক্রেটারি 😛 অর্থাৎ জোতির্বিদ সো-সি-জে-নি-স এই দুজন মিলে এটা হিসেব করেন যে পৃথিবীকে পুরো সূর্যের চারপাশে ঘুরে আসতে আসলে সঠিক সময় লাগে ৩৬৫ দিন ৬ ঘন্টার মতো। তখন ৭টা মাসকে গিফট দেয়া হয়েছিলো ৩০ দিন আর ৫টা মাসকে দেয়া হয়েছিলো ৩১ দিন। জুলিয়াস এখানে একটা দুই নাম্বারি করেছিলো। সে করছে কি মাসের গননা শুরু করছে উদ্ভট ভাবে। মানে আমরা এখন জানুয়ারি মাসকে প্রথম মাস জানি, কিন্তু সে এটাকে এগারতম মাসে ফেলে দিয়েছিলো। তাহলে বারোতম মাস ছিলো ফেব্রুয়ারি। আর ৫ম মাসের নামটা ছিলো বিদঘুটে, কুইন্টালিস। এই নামটা জুলিয়াসের পছন্দ হয়নি। সে নিজের নাম জুলিয়াস টাই রেখেছিলো ৫ম মাসটাকে। সেটাই এখন আমাদের সময়ের জুলাই মাস। জুলিয়াসের তান্ডবের পর আরেক সম্রাট তান্ডব চালাতে আসেন নিরীহ মাসগুলোর উপর। তিনি ছিলেন রোমান সম্রাট অগাস্টাস। তিনি তখন ৬ষ্ট মাসের উপর তান্ডব চালায়। তখনকার দিনে ৬ নাম্বার মাসটার নাম ছিলো সেক্সটিলিস। এই সম্রাটও নিজের নাম থেকে অগাস্ট নামটা রাখেন মাসটার, যেটা আমাদের এখনকার অগাস্ট মাস। এই দুই তান্ডবের সম্রাট তখনকার দিনের বছরের শেষ মাস ফেব্রুয়ারি থেকে ১টা করে মোট দুটো দিন ছিনিয়ে নিয়ে জুলাই আর অগাস্টের শেষে যোগ করে দেয়। ফলে এই দুটো মাস ৩০ দিনের পরিবর্তে ৩১ দিনের হয়। তাহলে ফেব্রুয়ারি মাসের একটা খুত পাওয়া গেলো তাই নাহ! এইটার দুইটা দিন কম। এই বিষয়টা মনে রাখবেন। পরবর্তীতে কাজে আসতে পারে।
জুলিয়াস ভাই যে হিসাবটা করেছিলো সেটা ছিলো এক বছরে পৃথিবীর পুরো সূর্যকে ঘুরে আসতে ৩৬৫ দিন ৬ ঘন্টার কাছাকাছি লাগে। তবে পোপ গ্রেগরি ১৫৮০ সালের দিকে সেটা নিখুঁতভাবে হিসেব করে দেখেন আরো কম সময়টা, শুধু মাত্র ৩৫৬ দিন ৫ ঘন্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ডের মত। খেয়াল করেন, প্রতি বছর ৩৬৫ দিনের পরেও আমরা ৫ ঘন্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড পাচ্ছি, কিন্তু সেটা বছর শেষে ক্যালেন্ডার গুলোতে আসছে না। কারন ক্যালেন্ডারে ঘন্টার হিসাবের কোনো স্থান নেই। কিন্তু আবারো খেয়াল করো, যদি প্রতি বছর এই সময়টুকু না ধরে একদম সরাসরি ৪ বছর পর ধরি, তাহলে মোট ৪ গুনন ৫ ঘন্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড হবে। মানে প্রায় চব্বিশ ঘন্টার একটু কম সময় পাবো আমরা যেটা একটা দিনের দৈর্ঘ্যের সমানই প্রায়। কিন্তু কোথায় যাবে প্রতি চার বছরে এই একটা দিন সময়? ক্যালেন্ডারে যদি ৩৬৫ দিন করে প্রতিটি বছর গননা করা হয়? সেই একটা বাড়তি দিনকে প্রতি চার বছর পর পর যোগ করে দেয়া হয়েছিলো ক্যালেন্ডারে। যেই দিনটা গিফট দেয়া হয় ফেব্রুয়ারি মাসকে। তাই ফেব্রুয়ারি মাস চার বছর পর পর ২৯ দিনের হয়। যেটাকে খাটি বাংলায় অধিবর্ষ আর খাটি ইংলিশে লিপইয়ার বলে।

লিপ ইয়ারেরও খুত আছেঃ

একটু আগেই বলেছিলাম পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরতে ঠিক ৩৬৫ দিন ৬ ঘন্টা লাগে না, লাগে আরো কম। ৩৬৫ দিন ৫ ঘন্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড। তাহলে বছর শেষে বাড়তি সময় ঠিক ৬ ঘন্টা পাচ্ছি না, পাচ্ছি ৫ ঘন্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড। তাই আমরা প্রতি বছর বাড়তি সময় পাই
= 6 ঘন্টা – 5 ঘন্টা 48 মিনিট 47 সেকেন্ড
= 11 মিনিট 13 সেকেন্ড
আর প্রতি চার বছরে / লিপ ইয়ারে বাড়তি সময় পাই
= 4 X 11 মিনিট 13 সেকেন্ড
= 44 মিনিট 52 সেকেন্ড
চিন্তা করেন, প্রতি চার বছরে ১ দিন ক্যালেন্ডারে বাড়লেও ৪৪ মিনিট ৫২ সেকেন্ড করে বেড়ে যাওয়াটা ক্যালেন্ডারে উল্লেখ করে না কেউই!!
আরেকটা জিনিস জানেন আপনারা যেটা হলো যেসব সাল গুলোর শেষে দুইটা শূন্য (০০) আছে তারা যদি ৪০০ দ্বারা ভাগ না যায় তবে সেগুলোও লিপ ইয়ার হবে না, মানে তাদের ফেব্রুয়ারি মাসে বাড়তি একটা দিন যোগ হয়ে ২৯ দিন হবে না, যদিও তারা ৪ দ্বারা ভাগ যায়। যেমন ১৭০০, ১৮০০, ১৯০০ এই তিনটি সালের শেষে দুটো শূন্য আছে ঠিকই কিন্তু তারা ৪০০ দিয়ে পুরোপুরিভাবে ভাগ যায় না। তাই এদের ফেব্রুয়ারি মাসটা ২৯ দিনের হয়নি, ২৮ দিনের হয়েছিলো। কিন্তু ২০০০ সালে ফেব্রুয়ারি মাস ঠিকই ২৯ দিনের হয়েছিলো কারন ২০০০ সংখ্যাটা ৪০০ দিয়ে ভাগ যায়।

কোথায় থেকে আসলো এই ৪০০ বছরের হিসাব?

ধরেন আপনার জন্ম ১৮৯৬ সালের ফেব্রুয়ারির ২৯ তারিখে 😝😝, তাই ঠিক চার বছর পর ১৯০০ সালে ফেব্রুয়ারি মাসে ২৯ তারিখ আসার কথা থাকলেও আসবে না, কারন ১৯০০ সংখ্যাটা ৪০০ দিয়ে ভাগ করা যায় না। তাই আপনার প্রথম জন্মদিন হবে আরো ৪ বছর পরে, ১৯০৪ সালের ফেব্রুয়ারির ২৯ তারিখ। আপনার জন্মের ঠিক আট বছর পর!! আহারে, বেচারা :v :v
প্রতি লিপ ইয়ারে ৪৪ মিনিট ৫২ সেকেন্ড সময়টা যে বেড়ে যায় আমাদের ক্যালেন্ডারে, আসলে সেটাকে কমানোর জন্যই প্রতি ৪০০ বছর পর পর লিপ ইয়ারকে স্থান দেয়া হয়েছে। কারন প্রতি ১০০ বছরের মধ্যে ২৫ টা লিপ ইয়ার থাকার কথা। কিন্তু সেটা না করে বিজ্ঞানীরা প্রথম ৯৬ বছরে চার বছর পরপর মোট ২৪টা লিপ ইয়ারকে বসাইছে। একশতম বছরকে লিপ ইয়ার উপহার দেয়া হয়নি। তাহলে ১০০ বছরে লিপ ইয়ারের জন্য ব্যবহার করা হয় ৯৬টা বছর, তাই ৪০০ বছরে মোট ব্যবহার হয় ৯৬ X ৪ = ৩৮৪টা বছর। আর এই ৩৮৪টা বছরে মোট লিপ ইয়ার হয় ২৪ X ৪ = ৯৬টা।
১টা লিপ ইয়ারে ক্যালেন্ডারে সময় বাড়ে মোট ৪৪ মিনিট ৫২ সেকেন্ড, তাই ৯৬টা লিপ ইয়ারে ক্যালেন্ডারে সময় বাড়ে-
= ৯৬ X ৪৪ মিনিট ৫২ সেকেন্ড
= ৪৩০৭ মিনিট ১২ সেকেন্ড
= ৭১ ঘন্টা ৪৭ মিনিট ১২ সেকেন্ড!!
অর্থাৎ ৪০০ বছরের মধ্যে ৩৮৪ বছরে ক্যালেন্ডারে সময় বাড়ে ৭১ ঘন্টা ৪৭ মিনিট ১২ সেকেন্ড
আর বাকি রইলো কত? ১৬টা বছর। তাই নাহ! এর মধ্যে ৩৯৬ থেকে শুরু করে চার বছর পর ৪০০ তম বছরকে লিপ ইয়ার গিফট দিলে বাকি ৩৯৬-৩৮৪=১২ টা বছর কিন্তু লিপ ইয়ার পাবে না। ওদের বছর হবে ৩৬৫ দিনের পাক্কা হিসাবে। তখন ১টা বছরে ক্যালেন্ডারে সময় কমবে ৫ ঘন্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড, ১২টা বছরে ক্যালেন্ডারে সময় কমবে,
=১২ X ৫ ঘন্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড
= ৬৯ ঘন্টা ৪৫ মিনিট ২৪ সেকেন্ড।
আবার শেষের চারটা বছর লিপইয়ারের হিসাবে আগাবে বলে ক্যালেন্ডারে আবারো সময় বাড়বে
= ১১ মিনিট ১৩ সেকেন্ড
তাহলে ৪০০ বছরে লিপ ইয়ারের অধিকারী মোট বছর
= ৩৮৪ + ৪ বছর
= ৩৮৮ বছর
তাহলে প্রতি ৪০০ বছরের ৩৮৮টা বছর ক্যালেন্ডারে সময় বেড়ে যায়
= ৭১ ঘন্টা ৪৭ মিনিট ১২ সেকেন্ড + ১১ মিনিট ১৩ সেকেন্ড
= ৭১ ঘন্টা ৫৮ মিনিট ২৫ সেকেন্ড
আর বাকি ১২টা বছর ক্যালেন্ডারে সময় কমে যায় ৬৯ ঘন্টা ৪৫ মিনিট ২৪ সেকেন্ড। keep it mind.. খুব কাছাকাছি নাহ এই দুইটা সময়ের মান!! মানে প্রতি ৪০০ বছরের মধ্যে - লিপ ইয়ারের ৩৮৮ বছরে ক্যালেন্ডারে যেটুকু সময় বাড়লো, লিপ ইয়ার ছাড়া বাকি ১২ বছরে ক্যালেন্ডারে যতটুকু সময় কমলো, এরা প্রায় পরস্পর সমান।
মানে ৩৮৮ বছরে ক্যালেন্ডার যেটুকু সময় এগিয়ে গিয়েছিলো, বাকি ১২ বছরে প্রায় সেটুকু সময়ই ক্যালেন্ডার পিছিয়ে গেছে। তাই প্রত্যেক ৪০০ বছর পর ক্যালেন্ডারের হিসাব প্রায় ঠিকঠাক হয়ে যায়। কিন্তু খেয়াল করে দেখেন, সময়ের পার্থক্য পুরোপুরি সমান না, পার্থক্য হচ্ছে-
৭১ ঘন্টা ৫৮ মিনিট – ৬৯ ঘন্টা ৪৫ মিনিট (সেকেন্ডের হিসাব নাই বা ধরলাম)
= ২ ঘন্টা ১৩ মিনিট (!)
কি সর্বনাশ! প্রতি ৪০০ বছরে ক্যালেন্ডারের সময় বেড়ে যাচ্ছে ২ ঘন্টা ১৩ মিনিটের কাছাকাছি!
এভাবে প্রতি ৪০০ বছর পর পর ক্যালেন্ডারে ২ ঘন্টা ১৩ মিনিট করে বাড়লে কয়েক হাজার বছর পর এই বেড়ে যাওয়া সময় গুলো কোথায় যাবে? কে ওদের সুযোগ দিবে পৃথিবীতে?? সময়ের কোনো জায়গাই নেই পৃথিবীতে। সে শুধু সামনের দিকে চলে। এই হিসাব নিয়ে কারো কোনো মাথা ব্যাথা নাই! আমার মাথা ব্যাথা হইলেও সেটা দেখার কারোই সময় নাই.. তবে আপনাদের কারো এ বিষয়ে মাথা ব্যথা থাকলে আমারে জানাতে পারেন। দেখি ব্যথাটা কমাতে পারি কিনা। টিউমেন্ট করে জানাইয়েন। সাথে জানাবেন কেমন হয়েছে। আপনাদের অনুপ্রেরনার আশায় রইলাম।
Read more »

দেখে নিন শিক্ষামূলক বই এর মেগা টিউন। শিক্ষামূলক সকল বই। পাবেন বাংলা ব্যাকরণ, ইংরেজি গ্রামার, সাধারণ জ্ঞান, স্পোকেন ইংলিশ, পাঠ্যবই আরো অনেক কিছু।

শিক্ষার কোন বয়স নেই। নেই কোন শেষ ও। আজকের টিউনে থাকছে শিক্ষামূলক সকল বই। এখানে পাবেন বাংলা ব্যাকরণ, ইংরেজি গ্রামার, সাধারণ জ্ঞানেরর বই, স্পোকেন ইংলিশ বই, বাংলা সাহিত্যের বই, পাঠ্যবইসহ সকল ধরনের শিক্ষামূলক বই। বিসিএস থেকে শুরু করে যে কোন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় বইগুলো যেমন কাজে লাগবে তেমনি যে কোন শ্রেণিতে সহায়ক বই হিসেবেও কাজে লাগবে।
বইগুলো ডাউনলোড করতে ভিজিট করুনঃ

Bangla Education Ebooks PDF

মাইক্রোসফট অফিস এর উপর লেখা বইগুলো ডাউনলোড করুন এখান থেকে।

Bangla Computer Ebooks

ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডেভেলপমেন্ট পূর্নাঙ্গ টিউটোরিয়েল বাংলায়

বই গুলো আশা করি আপনাদের কাজে আসবে।
যারা বই পড়তে ভালবাসেন তারা একবার বইয়ের রাজ্যে ঘুরে আসতে এখানে Bangla Ebooks Download ক্লিক করুন। এখানে সব ধরনের বই পাবেন বিনামূল্যে পিডিএফ আকারে। সহজ ও দ্রুত ডাউনলোড লিংকসহ।
বই ডাউনলোড করতে সমস্যা হলে এই ভিডিও টিউটোরিয়েল টি দেখতে পারেন। এখানে ডাউনলোড করার সঠিক পদ্ধতি দেয়া আছে।
ইবুক সম্পর্কে নতুন আপডেট পেতে বাংলা ইবুক ফ্যান পেজে যোগ দিতে পারেন। নতুন বই পাওয়া মাত্র এখানে আপডেট দেয়া হয়।

গুগল প্লাসে ও আমাকে ফলো করকে পারেন এখান থেকে
আর ইবুক গ্রুপে যোগ দিতে পারেন এখান থেকে
ভাল থাকরেন সবাই। আর আমাদের সাথেই থাকবেন। বেশি করে বই পড়ুন আর জ্ঞানের পরিধিকে প্রসারিত করুন।
কোন বই ডাউনলোড করতে সমস্যা হলে বা লিংক ঠিক না থাকলে ঐ লিংকে টিউমেন্ট করুন, লিংক ঠিক করে দিব।

আমার আরো কিছু বই যা আপনাদের কাজে লাগতে পারেঃ

Read more »

হারিয়ে গেছে আপনার এনড্রোয়েড ফোনটি?

প্রায় সময় ই আমরা মনের ভুল এ হারিয়ে ফেলি আমদের সখের ফোন টি, এখন হারালেও খুঁজে পাবেন একটি এপ্লিকেশন ব্যবহার করে।

এপ্লিকেশন টি আপনি প্লে স্টোর এ পাবেন, কিন্তু প্লে স্টোর এ ফ্রি ভার্সন দেয়া আছে, আর ফ্রি হওয়ার কারনে অনেক ফিচার লক করা থাকবে। আপনি দেখে আসতে পারেন প্লে স্টোর থেকে এর রেটিংস আর ফিচার গুলো।
চিন্তার কারন নেই আমি আপনাদের দিবো প্রো ভার্সন। 😀 
ডাউনলোড করার পর আপনার ইমেইল দিয়ে wheres my droid এর ওয়েব সাইটে একটি একাউন্ট খুলবেন। এখানে পাবেন কমান্ডার অপশন আর এই অপশন থেকে আপনি নিয়ন্ত্রন করবেন আপনার ফোন এ থাকা এপ্লিকেশন টি।

একনজর এ দেখে নিন কি কি সুবিধা দিবে এই এপ্লিকেশন টি --
  • আপনার ফোন এর রিং উচ্চ ভলিউম এ বাজিয়ে খুঁজতে সহায়তা করবে।
  • জিপিএস এর মাধ্যমে অবস্থান জানিয়ে দেবে। তবে এজন্য অবশ্যই আপনার ফোনের জিপিএস অপশন চালু থাকতে হবে, আর ইন্টারনেট ছাড়া যে তা  সম্ভব না সেইটা বলার প্রয়োজন নিশ্চই নেই।  :-)
  • GPS Flare অপশন, লোকেশন সম্পর্কে সতর্ক করবে যখন ব্যাটারির চার্জ কমে আসবে।
  • আপনি চাইলে সামনের ক্যামেরা এবং পেছনের ক্যামেরা (চাইলে ফ্লাশ সহ) দিয়ে ছবি তুলতে পারবেন, আর তা চলে যাবে আপনার একাউন্ট এ।
  • যদি এমন হয় যে আপনার ফোন এর ডকুমেন্ট গুলো কারো হাতে গেলে অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যাবে তো সেই ক্ষেত্রে আপনি আপনার এক্সটার্নাল ও ইন্টার্নাল মেমরি ফরমেট করতে পারবেন।
  • কেউ যদি আপনার ফোন এর সিম পরিবর্তন করে তবে সঙ্গে সঙ্গে পেয়ে যাবেন একটি ইমেইল
  • আপনি একটি পিন কোড সেট করতে পারবেন যাতে কেউ আপনার দেয়া সেটিংস গুলো পরিবর্তন না করতে পারে।
  • কেউ যাতে এপ্লিকেশন টি আনইন্সটল করতে না পারে তার জন্যও দিতে পারবেন একটি পিন কোড।
  • আর সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো আপনি এই এপ্লিকেশন টি হাইড করে রাখতে পারবেন,  😈 আর আনহাইড করার জন্য থাকবে একটি পিন কোড।

দেখে নিন কিছু স্ক্রিনশট--





** সেটিং থেকে সিকিউরিটি অপশন এ গিয়ে অবশ্যই Device Administrators হিসেবে এপ্লিকেশন টি মার্ক করবেন **
চাইনা কারো সখের ফোন টি হারিয়ে যাক, তবে ব্যবহার করে দেখেন যদি কখনো ফোন খুঁজে না পান কাজে লাগবে আশা করি। :-)
দেরী না করে এখনি নিয়ে নিন প্রয়োজনীয় এপ্লিকেশন টি Wheres My Droid
Read more »

visite